ঢাকা ০৬:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৩১ অপরিণত শিশুকে উদ্ধার করে দক্ষিণ গাজায় স্থানান্তর

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০১:৪৯:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০২৩ ৩২ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ইসরায়েলি বাহিনী গত বুধবার (১৫ নভেম্বর) অবরুদ্ধ গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল-শিফায় অভিযান চালায়। এরপর থেকে গাজার হাসপাতালে হামলায় মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। গতকাল রবিবার (১৯ নভেম্বর) এই হাসপাতাল থেকে ৩১ অপরিণত শিশুকে উদ্ধার করে দক্ষিণ গাজায় স্থানান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। খবর আল জাজিরার।

এর আগে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এক বিবৃতিতে বলেছিল যে হাসপাতালে এখনও ২৯১ রোগী রয়েছে, যার মধ্যে ৩১ জন অপরিণত শিশু রয়েছে। তারা জীবন রক্ষাকারী সরঞ্জাম ছাড়াই আল-শিফা হাসপাতালে আটকা পড়ে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবরুদ্ধ গাজার আল-শিফা হাসপাতালে অপরিণত শিশুদের অবস্থা এখনো সংকটজনক। তাদের মধ্যে ৩১ জনকে শহরের দক্ষিণে ইউরোপীয় এবং নাসের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু সেখানে নিয়ে যাওয়ার আগেই দুই শিশুর মৃত্যু হয়।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আল-শিফা হাসপাতালের শিশুদের বাঁচাতে শহরের দক্ষিণের হাসপাতালগুলো যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। কিন্তু তাদেরও এখন ইনকিউবেটরের প্রয়োজন। এদিকে, ক্রমাগত ইসরায়েলি হামলার কারণে তারাও সংকটাপন্ন অবস্থায় রয়েছে।

৩১ অপরিণত শিশুকে উদ্ধার করে দক্ষিণ গাজায় স্থানান্তর

আপডেট সময় : ০১:৪৯:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ইসরায়েলি বাহিনী গত বুধবার (১৫ নভেম্বর) অবরুদ্ধ গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল-শিফায় অভিযান চালায়। এরপর থেকে গাজার হাসপাতালে হামলায় মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। গতকাল রবিবার (১৯ নভেম্বর) এই হাসপাতাল থেকে ৩১ অপরিণত শিশুকে উদ্ধার করে দক্ষিণ গাজায় স্থানান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। খবর আল জাজিরার।

এর আগে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এক বিবৃতিতে বলেছিল যে হাসপাতালে এখনও ২৯১ রোগী রয়েছে, যার মধ্যে ৩১ জন অপরিণত শিশু রয়েছে। তারা জীবন রক্ষাকারী সরঞ্জাম ছাড়াই আল-শিফা হাসপাতালে আটকা পড়ে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবরুদ্ধ গাজার আল-শিফা হাসপাতালে অপরিণত শিশুদের অবস্থা এখনো সংকটজনক। তাদের মধ্যে ৩১ জনকে শহরের দক্ষিণে ইউরোপীয় এবং নাসের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু সেখানে নিয়ে যাওয়ার আগেই দুই শিশুর মৃত্যু হয়।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আল-শিফা হাসপাতালের শিশুদের বাঁচাতে শহরের দক্ষিণের হাসপাতালগুলো যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। কিন্তু তাদেরও এখন ইনকিউবেটরের প্রয়োজন। এদিকে, ক্রমাগত ইসরায়েলি হামলার কারণে তারাও সংকটাপন্ন অবস্থায় রয়েছে।