ঢাকা ০৮:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৯ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্কুটারে বেশি মাইলেজ পেতে যা করবেন

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৪:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৩ ৪৮ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি:
স্কুটারের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। আমাদের দেশেও নারীরা এই দুই চাকার যানের ওপর বেশি নির্ভর করে। তবে ব্যবহারকারীদের অভিযোগ, স্কুটার ভালো মাইলেজ দেয় না। কিন্তু একটি ভুল আছে যা বেশিরভাগ চালক স্কুটার চালানোর সময় করে থাকে, যার ফলে মাইলেজ কমে যায়।

স্কুটারে সাধারণত গিয়ার থাকে না। কোন ফুট ব্রেক এবং ক্লাচ নেই। সাইকেলে যেমন দুই হাত দিয়ে ব্রেক ব্যবহার করতে হয়, তেমনি স্কুটারে দুই হাত দিয়ে ব্রেক চাপতে হয়। যেহেতু আঙুল সব সময় ব্রেকে থাকে, চালকরা ক্রমাগত ব্রেক চাপতে থাকে। সে সময় অনেকে এক্সিলারেটরও ব্যবহার করেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি যেকোনো যানবাহন চালানোর সবচেয়ে খারাপ প্রবণতা।
স্কুটারের ব্রেকে আঙুল রাখার পাশাপাশি এই অভ্যাস ইঞ্জিনে বাড়তি চাপ ফেলে। এই অবস্থায় ইঞ্জিনের ক্লাচ প্লেট দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। ফলস্বরূপ আপনার স্কুটি বেশি তেল খাওয়া শুরু করে। একটি স্কুটারের প্রায় ৪০ কিমি বা তার বেশি মাইলেজ থাকে। কিন্তু এই ভুল পদ্ধতি অবলম্বনের ফলে প্রকৃত মাইলেজ এসে দাঁড়ায় ৩০ থেকে ৩৫ কিলোমিটারে।

স্কুটারে বেশি মাইলেজ পেতে যা করবেন

আপডেট সময় : ০৪:৫৪:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিনিধি:
স্কুটারের জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। আমাদের দেশেও নারীরা এই দুই চাকার যানের ওপর বেশি নির্ভর করে। তবে ব্যবহারকারীদের অভিযোগ, স্কুটার ভালো মাইলেজ দেয় না। কিন্তু একটি ভুল আছে যা বেশিরভাগ চালক স্কুটার চালানোর সময় করে থাকে, যার ফলে মাইলেজ কমে যায়।

স্কুটারে সাধারণত গিয়ার থাকে না। কোন ফুট ব্রেক এবং ক্লাচ নেই। সাইকেলে যেমন দুই হাত দিয়ে ব্রেক ব্যবহার করতে হয়, তেমনি স্কুটারে দুই হাত দিয়ে ব্রেক চাপতে হয়। যেহেতু আঙুল সব সময় ব্রেকে থাকে, চালকরা ক্রমাগত ব্রেক চাপতে থাকে। সে সময় অনেকে এক্সিলারেটরও ব্যবহার করেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি যেকোনো যানবাহন চালানোর সবচেয়ে খারাপ প্রবণতা।
স্কুটারের ব্রেকে আঙুল রাখার পাশাপাশি এই অভ্যাস ইঞ্জিনে বাড়তি চাপ ফেলে। এই অবস্থায় ইঞ্জিনের ক্লাচ প্লেট দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। ফলস্বরূপ আপনার স্কুটি বেশি তেল খাওয়া শুরু করে। একটি স্কুটারের প্রায় ৪০ কিমি বা তার বেশি মাইলেজ থাকে। কিন্তু এই ভুল পদ্ধতি অবলম্বনের ফলে প্রকৃত মাইলেজ এসে দাঁড়ায় ৩০ থেকে ৩৫ কিলোমিটারে।