ঢাকা ০৬:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অপো এ৫ প্রো’-এর বিক্রিতে রেকর্ডর Logo অসচ্ছল ও দরিদ্র মানুষের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করলেন মাওলানা আলহাজ্ব মো; সিফাতউল্লাহ Logo রমজান ও ঈদের সেরা মুহূর্ত ক্যাপচার করে জিতে নিন ভিভো ভি৫০ ফাইভজি Logo ৬০০০ এমএএইচ ব্লুভোল্ট ব্যাটারির স্মার্টফোনের ভিভো ভি৫০ ফাইভজি Logo হাসপাতালে এ আর রহমান Logo ৭২ ঘণ্টা সময় না পেলে খেলবে না রিয়াল মাদ্রিদ! Logo যুক্তরাষ্ট্রে শক্তিশালী টর্নেডোর আঘাতে ৩৪ জন নিহত Logo ৯ দুর্বল ব্যাংককে ২৯ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক Logo আবরার ফাহাদ হত্যায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৫ আসামির যাবজ্জীবন বহাল Logo পিরোজপুর শারিকতলা ডুমুরিতলা ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত।

রিটার্ন জমা দেওয়ার সময়সীমা শেষ হচ্ছে আজ

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০২:৫৪:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ২৮ বার পঠিত

বাংলাদেশ কণ্ঠ ।।

ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমার সময়সীমা শেষ হচ্ছে আজ রবিবার। এরপর জরিমানা ছাড়া রিটার্ন দেওয়া যাবে না।রিটার্ন জমার সময়সীমা এর আগে তিন দফা বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ ৩০ জানুয়ারি এক আদেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রিটার্ন জমার সময় বড়িয়ে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বর্ধিত করে। যারা অনলাইনে নয়, সনাতনী পদ্ধতিতে কাগুজে রিটার্ন দিতে চান, তারা আজ নিজ নিজ কর কার্যালয়ে গিয়ে রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। এবার কর কার্যালয়ে সশরীর রিটার্ন জমার চাপ অন্যান্য বছরের তুলনায় কিছুটা কম। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) করদাতাদের অনলাইনে। রিটার্ন জমা বেশি উৎসাহিত করছে। যারা এখনো রিটার্ন জমা দেননি, তাদের দ্রুত কাগজপত্র সংগ্রহছ করে আজকের মধ্যে রিটার্ন জমা দিতে হবে। চলতি অর্থবছরে এ পর্যন্ত অনলাইনে প্রায় ১৫ লাখ রিটার্ন জমা পড়েছে এনবিআর সূত্রে জানা গেছে। এখন দেশে ১ কোটি ১১ লাখ কর শনাক্তকরণ নম্বর বা টিআইএনধারী আছেন। সব মিলিয়ে রিটার্ন দেন প্রতি বছর ৪০ লাখের মতো টিআইএনধারী অনলাইন রিটার্ন জমার ঠিকানা হলো etaxnbr.gov.bd। অনলাইনে রিটার্ন জমার আগে প্রথমে করদাতাকে নিবন্ধন নিতে হবে। নিবন্ধন নিতে করদাতার নিজের কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) ও বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন করা মোবাইল ফোন নম্বর লাগবে। এ দুটি দিয়ে নিবন্ধন করে অনলাইনে রিটার্ন জমা দেওয়া যাবে।অনলাইনে আয়কর রিটার্ন তথা ই-রিটার্ন দিতে করদাতাকে কাগজপত্র আপলোড করতে বা জমা দিতে হবে না। শুধু ঐসব দলিলের তথ্য দিলেই হবে। যেমন সনাতনী পদ্ধতিতে চাকরিজীবীদের আয়ের বা বেতন-ভাতার প্রমাণপত্র হিসেবে ব্যাংক হিসাবের এক বছরের লেনদেন বিবরণী (স্টেটমেন্ট) জমা দিলেই চলবে। আগের বছরের ১ জুলাই থেকে পরের বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত (অর্থবছর) সময়ের ব্যাংক হিসাবের স্থিতি, সুদের তথ্য ও ব্যাংক হিসাবের নম্বরসহ বিভিন্ন তথ্য দিতে হবে। কোনো করদাতা অনলাইনে নিবন্ধন ও রিটার্ন জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়লে এনবিআরের কলসেন্টারের সহায়তা নিতে পারেন। এ সংক্রান্ত কলসেন্টার প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত চালু আছে।

ট্যাগস :

রিটার্ন জমা দেওয়ার সময়সীমা শেষ হচ্ছে আজ

আপডেট সময় : ০২:৫৪:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশ কণ্ঠ ।।

ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমার সময়সীমা শেষ হচ্ছে আজ রবিবার। এরপর জরিমানা ছাড়া রিটার্ন দেওয়া যাবে না।রিটার্ন জমার সময়সীমা এর আগে তিন দফা বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ ৩০ জানুয়ারি এক আদেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রিটার্ন জমার সময় বড়িয়ে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বর্ধিত করে। যারা অনলাইনে নয়, সনাতনী পদ্ধতিতে কাগুজে রিটার্ন দিতে চান, তারা আজ নিজ নিজ কর কার্যালয়ে গিয়ে রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। এবার কর কার্যালয়ে সশরীর রিটার্ন জমার চাপ অন্যান্য বছরের তুলনায় কিছুটা কম। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) করদাতাদের অনলাইনে। রিটার্ন জমা বেশি উৎসাহিত করছে। যারা এখনো রিটার্ন জমা দেননি, তাদের দ্রুত কাগজপত্র সংগ্রহছ করে আজকের মধ্যে রিটার্ন জমা দিতে হবে। চলতি অর্থবছরে এ পর্যন্ত অনলাইনে প্রায় ১৫ লাখ রিটার্ন জমা পড়েছে এনবিআর সূত্রে জানা গেছে। এখন দেশে ১ কোটি ১১ লাখ কর শনাক্তকরণ নম্বর বা টিআইএনধারী আছেন। সব মিলিয়ে রিটার্ন দেন প্রতি বছর ৪০ লাখের মতো টিআইএনধারী অনলাইন রিটার্ন জমার ঠিকানা হলো etaxnbr.gov.bd। অনলাইনে রিটার্ন জমার আগে প্রথমে করদাতাকে নিবন্ধন নিতে হবে। নিবন্ধন নিতে করদাতার নিজের কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) ও বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন করা মোবাইল ফোন নম্বর লাগবে। এ দুটি দিয়ে নিবন্ধন করে অনলাইনে রিটার্ন জমা দেওয়া যাবে।অনলাইনে আয়কর রিটার্ন তথা ই-রিটার্ন দিতে করদাতাকে কাগজপত্র আপলোড করতে বা জমা দিতে হবে না। শুধু ঐসব দলিলের তথ্য দিলেই হবে। যেমন সনাতনী পদ্ধতিতে চাকরিজীবীদের আয়ের বা বেতন-ভাতার প্রমাণপত্র হিসেবে ব্যাংক হিসাবের এক বছরের লেনদেন বিবরণী (স্টেটমেন্ট) জমা দিলেই চলবে। আগের বছরের ১ জুলাই থেকে পরের বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত (অর্থবছর) সময়ের ব্যাংক হিসাবের স্থিতি, সুদের তথ্য ও ব্যাংক হিসাবের নম্বরসহ বিভিন্ন তথ্য দিতে হবে। কোনো করদাতা অনলাইনে নিবন্ধন ও রিটার্ন জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়লে এনবিআরের কলসেন্টারের সহায়তা নিতে পারেন। এ সংক্রান্ত কলসেন্টার প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত চালু আছে।