ঢাকা ০৯:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অপো’র ১০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এ৩এক্স হ্যান্ডসেটের উপর অফারের ঘোষণা মূল্যছাড় ও বাই ওয়ান গেট ওয়ান Logo গতিতে নাকাল পাকিস্তান, ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের লক্ষ্য ১১৭ Logo রাজশাহীতে শুটিং হওয়া ফারুকীর ‌‘৮৪০’ আসছে Logo শিগগির চালু হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট Logo বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট, ক্রেতারা ফিরছেন খালি হাতে Logo ভয়মুক্ত সম্প্রীতিময় নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি: প্রধান উপদেষ্টা Logo বর্ষপূর্তিতে স্মার্টফোন কিনলে উপহার ও ছাড় দেবে ভিভো Logo যুব বিশ্বকাপ ২০২৫ এ খেলার যোগ্যতা অর্জন করায় বাংলাদেশ জাতীয় যুব হকি দলকে বিমান বাহিনী প্রধানের সংবর্ধনা Logo এবার শুটিং সেটে সালমানকে হত্যার হুমকি Logo বাংলাদেশের সঙ্গে উগ্র আচরণ করে শাস্তি পেলেন দুই ক্যারিবিয়ান

মিথ্যা প্রমাণিত হলে আমি উল্টো মানহানির মামলা করব: হিরো আলম

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৩:৫২:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪ ২১ বার পঠিত

বাংলাদেশ কন্ঠ ।।

কারো সঙ্গে সামান্য কিছু ঘটলেই মামলার হুমকি দিতেন কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। ছুটে যেতেন ডিবিতে। সেই সঙ্গে লাইভে এসেও নানান রকম নেতিবাচক কথা বলতেন। এরকম অসংখ্য অভিযোগ আছে তার নামে। তবে এবার সেই হিরো আলমের বিরুদ্ধেই মামলা করা হয়েছে। গত ২৪ আগস্ট তার নামে এ মামলা করেছেন প্রযোজক সিমি ইসলাম কলি। এ মামলার চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসকও আসামি হয়েছেন।

হিরো আলম বলেন, ‘আমার নামে এটা শতভাগ মিথ্যা মামলা। তার কাছ থেকে যে আমি টাকা নিয়েছি সেটার কোনো প্রমাণ আছে? কোনো সাক্ষী আছে? যদি থাকে সেটা যেন জানাতে বলেন। আর না থাকলে এবং আদালতে মিথ্যা প্রমাণিত হলে আমি উল্টো মানহানির মামলা করব’।

প্রযোজক সিমি দাবি করেন, তার ইউটিউব চ্যানেলটি হ্যাক করেছেন অপু বিশ্বাস ও জাহিদুল ইসলাম আপন। বিষয়টি নিয়ে চলতি বছর জানুয়ারির ২৮ তারিখ লালবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন সিমি। সাধারণ ডায়েরি ও প্রযোজক সমিতির মাধ্যমে সুরাহার চেষ্টা করলেও সমাধান পাননি তিনি। তাই বাধ্য হয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি।

জানা গেছে, অপু বিশ্বাসের ইউটিউব চ্যানেলগুলোর ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছেন জাহিদুল ইসলাম। মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত বছর আগস্টে সিমির ইউটিউব চ্যানেলটি হ্যাক করেছেন বিবাদী অপু বিশ্বাস ও জাহিদুল ইসলাম। এরপর চ্যানেলটি ফিরিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েও ফিরিয়ে দেননি অপু বিশ্বাস। তাই বাধ্য হয়ে লালবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন সিমি।

টাকা পেয়ে চ্যানেলটি ফিরিয়ে দেন তারা। কিন্তু বাদী দেখতে পান, ইউটিউব চ্যানেলে থাকা তার ভিডিওগুলো নেই। বিষয়টি অপু বিশ্বাস ও হিরো আলমকে জানান সিমি। কিন্তু তারা ভিডিওগুলো ফিরিয়ে দেওয়ার নাম করে কালক্ষেপণ করেন। বিষয়টি নিয়ে চলচ্চিত্র প্রযোজক সমিতিতেও কথা বলা হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো সমাধান না পাওয়ায় বাধ্য হয়েই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন সিমি।

ট্যাগস :

মিথ্যা প্রমাণিত হলে আমি উল্টো মানহানির মামলা করব: হিরো আলম

আপডেট সময় : ০৩:৫২:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশ কন্ঠ ।।

কারো সঙ্গে সামান্য কিছু ঘটলেই মামলার হুমকি দিতেন কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। ছুটে যেতেন ডিবিতে। সেই সঙ্গে লাইভে এসেও নানান রকম নেতিবাচক কথা বলতেন। এরকম অসংখ্য অভিযোগ আছে তার নামে। তবে এবার সেই হিরো আলমের বিরুদ্ধেই মামলা করা হয়েছে। গত ২৪ আগস্ট তার নামে এ মামলা করেছেন প্রযোজক সিমি ইসলাম কলি। এ মামলার চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসকও আসামি হয়েছেন।

হিরো আলম বলেন, ‘আমার নামে এটা শতভাগ মিথ্যা মামলা। তার কাছ থেকে যে আমি টাকা নিয়েছি সেটার কোনো প্রমাণ আছে? কোনো সাক্ষী আছে? যদি থাকে সেটা যেন জানাতে বলেন। আর না থাকলে এবং আদালতে মিথ্যা প্রমাণিত হলে আমি উল্টো মানহানির মামলা করব’।

প্রযোজক সিমি দাবি করেন, তার ইউটিউব চ্যানেলটি হ্যাক করেছেন অপু বিশ্বাস ও জাহিদুল ইসলাম আপন। বিষয়টি নিয়ে চলতি বছর জানুয়ারির ২৮ তারিখ লালবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন সিমি। সাধারণ ডায়েরি ও প্রযোজক সমিতির মাধ্যমে সুরাহার চেষ্টা করলেও সমাধান পাননি তিনি। তাই বাধ্য হয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি।

জানা গেছে, অপু বিশ্বাসের ইউটিউব চ্যানেলগুলোর ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছেন জাহিদুল ইসলাম। মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত বছর আগস্টে সিমির ইউটিউব চ্যানেলটি হ্যাক করেছেন বিবাদী অপু বিশ্বাস ও জাহিদুল ইসলাম। এরপর চ্যানেলটি ফিরিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েও ফিরিয়ে দেননি অপু বিশ্বাস। তাই বাধ্য হয়ে লালবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন সিমি।

টাকা পেয়ে চ্যানেলটি ফিরিয়ে দেন তারা। কিন্তু বাদী দেখতে পান, ইউটিউব চ্যানেলে থাকা তার ভিডিওগুলো নেই। বিষয়টি অপু বিশ্বাস ও হিরো আলমকে জানান সিমি। কিন্তু তারা ভিডিওগুলো ফিরিয়ে দেওয়ার নাম করে কালক্ষেপণ করেন। বিষয়টি নিয়ে চলচ্চিত্র প্রযোজক সমিতিতেও কথা বলা হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো সমাধান না পাওয়ায় বাধ্য হয়েই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন সিমি।