ঢাকা ০৬:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo বাংলাদেশে এবারই প্রথম আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফির মোবাইল নিয়ে এলো ‘অপো রেনো-১৩’ সিরিজ বাংলাদেশ Logo ৮২ বছরের সুপারহিরোর অপেক্ষায় বিশ্ব Logo লঞ্চে নয়, বিমানে চড়ে বরিশাল যাচ্ছে বিপিএল ট্রফি Logo গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪৮ হাজার ছাড়িয়ে গেছে Logo বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মকর্তাদের লকার খুলতে মতিঝিলে দুদক টিম Logo ভোটার হবেন সংসদ সদস্য ও স্থানীয় সরকারের সদস্যরা Logo বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে নতুন কার্লকেয়ার সার্ভিস সেন্টার চালু করলো টেকনো Logo ভাতকঠি একতা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ Logo রাশমিকার সঙ্গে বিতর্কিত নাচের দৃশ্য নিয়ে যা বললেন ভিকি Logo ৪০তম জন্মদিনের পর প্রথম গোল রোনালদোর, জিতলো আল নাসর

বাংলাদেশ-ফ্রান্স মধ্যকার সম্পর্ক উদ্দেশ্যমূলক ও কৌশলগত অংশীদারিত্বে পৌঁছেছে: প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৪:১৩:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ এপ্রিল ২০২৩ ৬৯ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি:
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্কের বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেছেন, এটি একটি উদ্দেশ্যমূলক ও কৌশলগত অংশীদারিত্বে আরও সম্প্রসারিত হয়েছে।
তিনি বলেন, ফ্রান্স বরাবরই বাংলাদেশের নির্ভরযোগ্য অংশীদার। আমাদের টেকসই উন্নয়নের অভিন্ন লক্ষ্য দ্বারা চালিত একটি উদ্দেশ্যমূলক এবং কৌশলগত অংশীদারিত্বের দিকে সম্পর্কটি আরও প্রসারিত হয়েছে।

সোমবার (৩ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুইয়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে শেখ হাসিনা এ মন্তব্য করেন।
ইহসানুল করিম বলেন, জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিষ্ঠিত পথ অনুসরণ করে বিগত পাঁচ দশক ধরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতাসহ দুই দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্কের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করেন।
বৈঠকে ফরাসি রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের সঙ্গে বিশেষ করে বিমান ও মহাকাশ খাতে সহযোগিতা জোরদারে তার দেশের আগ্রহ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, তারা সব সময়ই বাংলাদেশের সঙ্গে সমুদ্র নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী।
ম্যারি মাসদুপুই বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট নির্মাণে তার দেশের আগ্রহের কথাও ব্যক্ত করেন। বৈঠকে জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
জলবায়ু প্রসঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত বলেন, তার দেশ জলবায়ু সমস্যা নিয়ে কাজ করছে এবং তারা বাংলাদেশের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে পারে।
রোহিঙ্গা সংকট প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত নাগরিকদের নিজ দেশে ফিরে যেতে হবে। কারণ, তারা বাংলাদেশের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কক্সবাজারে একটি আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দর নির্মাণের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার এ বিমানবন্দরটিকে এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে জ্বালানি ও যোগাযোগের আন্তর্জাতিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত করেছে।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ-ফ্রান্স মধ্যকার সম্পর্ক উদ্দেশ্যমূলক ও কৌশলগত অংশীদারিত্বে পৌঁছেছে: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৪:১৩:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিনিধি:
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্কের বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেছেন, এটি একটি উদ্দেশ্যমূলক ও কৌশলগত অংশীদারিত্বে আরও সম্প্রসারিত হয়েছে।
তিনি বলেন, ফ্রান্স বরাবরই বাংলাদেশের নির্ভরযোগ্য অংশীদার। আমাদের টেকসই উন্নয়নের অভিন্ন লক্ষ্য দ্বারা চালিত একটি উদ্দেশ্যমূলক এবং কৌশলগত অংশীদারিত্বের দিকে সম্পর্কটি আরও প্রসারিত হয়েছে।

সোমবার (৩ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুইয়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে শেখ হাসিনা এ মন্তব্য করেন।
ইহসানুল করিম বলেন, জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিষ্ঠিত পথ অনুসরণ করে বিগত পাঁচ দশক ধরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতাসহ দুই দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্কের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করেন।
বৈঠকে ফরাসি রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের সঙ্গে বিশেষ করে বিমান ও মহাকাশ খাতে সহযোগিতা জোরদারে তার দেশের আগ্রহ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, তারা সব সময়ই বাংলাদেশের সঙ্গে সমুদ্র নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী।
ম্যারি মাসদুপুই বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট নির্মাণে তার দেশের আগ্রহের কথাও ব্যক্ত করেন। বৈঠকে জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
জলবায়ু প্রসঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত বলেন, তার দেশ জলবায়ু সমস্যা নিয়ে কাজ করছে এবং তারা বাংলাদেশের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে পারে।
রোহিঙ্গা সংকট প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত নাগরিকদের নিজ দেশে ফিরে যেতে হবে। কারণ, তারা বাংলাদেশের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কক্সবাজারে একটি আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দর নির্মাণের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার এ বিমানবন্দরটিকে এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে জ্বালানি ও যোগাযোগের আন্তর্জাতিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত করেছে।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া উপস্থিত ছিলেন।