ঢাকা ০৪:৩৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্বাচনের বছর চোখ কান খোলা রাখার আহবান দুদক চেয়ারম্যান’র

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০১:৪৭:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩ ৪১ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি:
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ বলেছেন, নির্বাচনের বছরে আমরা চোখ-কান খোলা রাখব। আমরা আইন অনুযায়ী নিরপেক্ষভাবে আমাদের কাজ করার চেষ্টা করব। আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সংগঠনটির প্রধান কার্যালয়ে ২০২২ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় দুদক কমিশনার ড. মোঃ মোজাম্মেল হক খান ও মোঃ জহুরুল হক এবং দুদক সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে দুদক সঠিকভাবে কাজ করছে না, এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘মামলা, তদন্ত, অনুসন্ধান বেড়েছে। আমাদের তথ্য কথা বলবে। তারা তাদের বক্তব্য রাখেন। আমরা তথ্য প্রদান করি এবং এগুলো সংরক্ষণ করা হয়। আপনারাই বিবেচনা করবেন।’

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে প্রাপ্ত অনিয়ম-দুর্নীতির ৯৫ শতাংশেরও বেশি অভিযোগ অ-নির্ধারিত এবং দুর্বল প্রমাণের কারণে তদন্তের জন্য সংস্থাটি বিবেচনায় নেয়নি। গত বছর দুদকে ১৯ হাজার ৩৩৮টি অভিযোগ আসে। এসব যাচাই-বাছাই শেষে ৯০১টি মামলা তদন্তের জন্য নিয়েছে সংস্থাটি। যা মোট অভিযোগের ৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ। অর্থাৎ ৯৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ অভিযোগ তদন্তের জন্য আমলে নিতে পারেনি দুদক।

এছাড়া ১৯ হাজার ৩৩৮টি অভিযোগের মধ্যে ৩ হাজার ১৫২টি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ২০২২ সালে ২২৪টি চার্জশিট অনুমোদিত হয়েছে, ৪০৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে, ৪টি ফাঁদ মামলা করা হয়েছে।

নির্বাচনের বছর চোখ কান খোলা রাখার আহবান দুদক চেয়ারম্যান’র

আপডেট সময় : ০১:৪৭:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩

নিজস্ব প্রতিনিধি:
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ বলেছেন, নির্বাচনের বছরে আমরা চোখ-কান খোলা রাখব। আমরা আইন অনুযায়ী নিরপেক্ষভাবে আমাদের কাজ করার চেষ্টা করব। আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সংগঠনটির প্রধান কার্যালয়ে ২০২২ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় দুদক কমিশনার ড. মোঃ মোজাম্মেল হক খান ও মোঃ জহুরুল হক এবং দুদক সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে দুদক সঠিকভাবে কাজ করছে না, এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘মামলা, তদন্ত, অনুসন্ধান বেড়েছে। আমাদের তথ্য কথা বলবে। তারা তাদের বক্তব্য রাখেন। আমরা তথ্য প্রদান করি এবং এগুলো সংরক্ষণ করা হয়। আপনারাই বিবেচনা করবেন।’

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে প্রাপ্ত অনিয়ম-দুর্নীতির ৯৫ শতাংশেরও বেশি অভিযোগ অ-নির্ধারিত এবং দুর্বল প্রমাণের কারণে তদন্তের জন্য সংস্থাটি বিবেচনায় নেয়নি। গত বছর দুদকে ১৯ হাজার ৩৩৮টি অভিযোগ আসে। এসব যাচাই-বাছাই শেষে ৯০১টি মামলা তদন্তের জন্য নিয়েছে সংস্থাটি। যা মোট অভিযোগের ৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ। অর্থাৎ ৯৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ অভিযোগ তদন্তের জন্য আমলে নিতে পারেনি দুদক।

এছাড়া ১৯ হাজার ৩৩৮টি অভিযোগের মধ্যে ৩ হাজার ১৫২টি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ২০২২ সালে ২২৪টি চার্জশিট অনুমোদিত হয়েছে, ৪০৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে, ৪টি ফাঁদ মামলা করা হয়েছে।