ঢাকা ০৩:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জেনে নিন সেহরি খাওয়ার সময় না থাকলে কী করবেন?

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০২:১৬:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩ ৮৩০ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি:
ঘুম থেকে উঠে দেখলেন সেহরি খাওয়ার সময় শেষ হয়ে গেছে; তাহলে কি করবেন? সেহরি না খাওয়ার কারণে রোজা থাকবে না? সেদিন কি রোজা রাখতে হবে?

রমজান মাসে রোজা ভাঙার জন্য সেহরি খাওয়া সুন্নত। সেহরি যে পরিমাণে হোক না কেন। কিন্তু আপনি যদি খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে দেখেন যে সেহরির সময় শেষ হয়ে গেছে, তাহলে সেহরি বা অন্য কিছু খেতে পারবেন না; পানিও না। সেহরি না খেয়েই রোজা রাখতে হবে।
অনিচ্ছাকৃত সেহরি খেতে না পারলে রোজা নষ্ট হবে না এবং সওয়াবও কমবে না।

খাওয়া-দাওয়া শেষ করে যদি মনে করেন সেহরির সময় শেষ হয়ে গেছে, যদি দেখা যায় সেহরির সময় শেষ হয়ে গেলেও খেয়ে ফেলেছেন; অতঃপর সে রোজা পূর্ণ করবে এবং তারপর আরেকটি রোজা কাজা পালন করবে।
আর যদি কেউ সেহরির সময় শেষ হয়ে গেছে জেনেও খাওয়া-দাওয়া করে, তাহলে কাযা ও কাফফারা উভয়ই করতে হবে।

আর যদি কারো শারীরিক অবস্থা এমন হয় যে, সেহরি না খেয়ে তার পক্ষে রোজা রাখা সম্ভব নয়, তাহলে সে রোজা ছেড়ে দিতে পারে এবং তারপর তাকে কাযা আদায় করতে হবে।
সেহরি খাওয়ার সুযোগ হলে ইচ্ছাকৃতভাবে বা অলসতার বশবর্তী হয়ে সেহরি না খেয়ে রোজা রাখলে সেহরির সুন্নত বাতিল হয়ে যাবে। সেহরী তরক করা মাকরূহ। অর্থাৎ সওয়াব কমে যায়। (ইমদাদুল আহকাম)

জেনে নিন সেহরি খাওয়ার সময় না থাকলে কী করবেন?

আপডেট সময় : ০২:১৬:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিনিধি:
ঘুম থেকে উঠে দেখলেন সেহরি খাওয়ার সময় শেষ হয়ে গেছে; তাহলে কি করবেন? সেহরি না খাওয়ার কারণে রোজা থাকবে না? সেদিন কি রোজা রাখতে হবে?

রমজান মাসে রোজা ভাঙার জন্য সেহরি খাওয়া সুন্নত। সেহরি যে পরিমাণে হোক না কেন। কিন্তু আপনি যদি খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে দেখেন যে সেহরির সময় শেষ হয়ে গেছে, তাহলে সেহরি বা অন্য কিছু খেতে পারবেন না; পানিও না। সেহরি না খেয়েই রোজা রাখতে হবে।
অনিচ্ছাকৃত সেহরি খেতে না পারলে রোজা নষ্ট হবে না এবং সওয়াবও কমবে না।

খাওয়া-দাওয়া শেষ করে যদি মনে করেন সেহরির সময় শেষ হয়ে গেছে, যদি দেখা যায় সেহরির সময় শেষ হয়ে গেলেও খেয়ে ফেলেছেন; অতঃপর সে রোজা পূর্ণ করবে এবং তারপর আরেকটি রোজা কাজা পালন করবে।
আর যদি কেউ সেহরির সময় শেষ হয়ে গেছে জেনেও খাওয়া-দাওয়া করে, তাহলে কাযা ও কাফফারা উভয়ই করতে হবে।

আর যদি কারো শারীরিক অবস্থা এমন হয় যে, সেহরি না খেয়ে তার পক্ষে রোজা রাখা সম্ভব নয়, তাহলে সে রোজা ছেড়ে দিতে পারে এবং তারপর তাকে কাযা আদায় করতে হবে।
সেহরি খাওয়ার সুযোগ হলে ইচ্ছাকৃতভাবে বা অলসতার বশবর্তী হয়ে সেহরি না খেয়ে রোজা রাখলে সেহরির সুন্নত বাতিল হয়ে যাবে। সেহরী তরক করা মাকরূহ। অর্থাৎ সওয়াব কমে যায়। (ইমদাদুল আহকাম)