ঢাকা ০৪:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪, ১৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

জাবিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটার সাক্ষাৎকার ২৯ ও ৩০ এপ্রিল

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০২:১০:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪ ১৫২ বার পঠিত
 ইউসূফ জামিল, জাবি প্রতিনিধি :
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ভর্তির জন্য আবেদনকারী সকল শিক্ষার্থীদের সাক্ষাৎকার আগামী ২৯ ও ৩০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে।
বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) ও কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব সৈয়দ মোহাম্মদ আলী রেজা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মুক্তিযোদ্ধা ‘সন্তান ও নাতি-নাতনি’ কোটায় ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সাক্ষাৎকার আগামী ২৯ এপ্রিল ও ৩০ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (প্রসাশন) এবং প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) মহোদয়ের অফিস কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের সাক্ষাৎকারের সময়, পিতা/মাতার মুক্তিযোদ্ধার প্রমাণস্বরূপ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.molwa.gov.bd এ সংরক্ষিত/প্রদর্শিত মুক্তিযোদ্ধার যে কোনো একটি প্রমাণক এবং মুক্তিযোদ্ধা সংক্রান্ত সরকারী ভাতা প্রাপ্তির প্রমানপত্র (ভাতা বই অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্টের কপি) সঙ্গে আনতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, মুক্তিযোদ্ধার নাতি- নাতনিদের সাক্ষাৎকারের সময়, দাদা/দাদী/নানা/নানীর মুক্তিযোদ্ধার প্রমাণস্বরূপ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.molwa.gov.bd এ সংরক্ষিত/প্রদর্শিত মুক্তিযোদ্ধার যে কোনো একটি প্রমাণক, মুক্তিযোদ্ধা সংক্রান্ত সরকারী ভাতা প্রাপ্তির প্রমাণপত্র (ভাতা বই অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্টের কপি), শিক্ষার্থীর পিতা/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের মূলকপি (জাতীয় পরিচয়পত্রে মুক্তিযোদ্ধার নাম থাকতে হবে) অথবা শিক্ষার্থীর পিতা/মাতার এস.এস.সি’র সনদের মূলকপি অথবা শিক্ষার্থীর পিতা/মাতার জন্ম নিবন্ধন সনদের অনলাইন কপি অথবা সম্পর্কের প্রমাণস্বরূপ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা/নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (প্যাডে স্বাক্ষরযুক্ত) কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যয়নপত্রের মূলকপি।
বিজ্ঞপ্তিতে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সতর্ক করে উল্লেখ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ভর্তির যে কোনো পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধার সনদপত্র ও নাতি-নাতনির ক্ষেত্রে সম্পর্কের প্রমাণপত্রসহ প্রদত্ত অন্যান্য তথ্য অসত্য প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিলসহ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সাক্ষাৎকারের সময় শিক্ষার্থীকে অবশ্যই আবেদনপত্রের ১ সেট ফটোকপি ও নির্দেশনা অনুযায়ী নিম্নোক্ত প্রমাণকসমূহ সঙ্গে আনতে হবে এবং অনুপস্থিত আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের পরবর্তীতে ভর্তির কোন সুযোগ থাকবে না।।
এতে আরও জানানো হয়, ভর্তির জন্য নির্বাচিত সকল শিক্ষার্থীদের তালিকা পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সম্পর্কিত ওয়েবসাইটে (bachelor.ju-admission.org) প্রচার করা হবে। এছাড়া সকলকে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

জাবিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটার সাক্ষাৎকার ২৯ ও ৩০ এপ্রিল

আপডেট সময় : ০২:১০:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪
 ইউসূফ জামিল, জাবি প্রতিনিধি :
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ভর্তির জন্য আবেদনকারী সকল শিক্ষার্থীদের সাক্ষাৎকার আগামী ২৯ ও ৩০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে।
বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) ও কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব সৈয়দ মোহাম্মদ আলী রেজা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মুক্তিযোদ্ধা ‘সন্তান ও নাতি-নাতনি’ কোটায় ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের সাক্ষাৎকার আগামী ২৯ এপ্রিল ও ৩০ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (প্রসাশন) এবং প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) মহোদয়ের অফিস কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের সাক্ষাৎকারের সময়, পিতা/মাতার মুক্তিযোদ্ধার প্রমাণস্বরূপ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.molwa.gov.bd এ সংরক্ষিত/প্রদর্শিত মুক্তিযোদ্ধার যে কোনো একটি প্রমাণক এবং মুক্তিযোদ্ধা সংক্রান্ত সরকারী ভাতা প্রাপ্তির প্রমানপত্র (ভাতা বই অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্টের কপি) সঙ্গে আনতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, মুক্তিযোদ্ধার নাতি- নাতনিদের সাক্ষাৎকারের সময়, দাদা/দাদী/নানা/নানীর মুক্তিযোদ্ধার প্রমাণস্বরূপ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.molwa.gov.bd এ সংরক্ষিত/প্রদর্শিত মুক্তিযোদ্ধার যে কোনো একটি প্রমাণক, মুক্তিযোদ্ধা সংক্রান্ত সরকারী ভাতা প্রাপ্তির প্রমাণপত্র (ভাতা বই অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্টের কপি), শিক্ষার্থীর পিতা/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের মূলকপি (জাতীয় পরিচয়পত্রে মুক্তিযোদ্ধার নাম থাকতে হবে) অথবা শিক্ষার্থীর পিতা/মাতার এস.এস.সি’র সনদের মূলকপি অথবা শিক্ষার্থীর পিতা/মাতার জন্ম নিবন্ধন সনদের অনলাইন কপি অথবা সম্পর্কের প্রমাণস্বরূপ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা/নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (প্যাডে স্বাক্ষরযুক্ত) কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যয়নপত্রের মূলকপি।
বিজ্ঞপ্তিতে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সতর্ক করে উল্লেখ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ভর্তির যে কোনো পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধার সনদপত্র ও নাতি-নাতনির ক্ষেত্রে সম্পর্কের প্রমাণপত্রসহ প্রদত্ত অন্যান্য তথ্য অসত্য প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিলসহ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সাক্ষাৎকারের সময় শিক্ষার্থীকে অবশ্যই আবেদনপত্রের ১ সেট ফটোকপি ও নির্দেশনা অনুযায়ী নিম্নোক্ত প্রমাণকসমূহ সঙ্গে আনতে হবে এবং অনুপস্থিত আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের পরবর্তীতে ভর্তির কোন সুযোগ থাকবে না।।
এতে আরও জানানো হয়, ভর্তির জন্য নির্বাচিত সকল শিক্ষার্থীদের তালিকা পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সম্পর্কিত ওয়েবসাইটে (bachelor.ju-admission.org) প্রচার করা হবে। এছাড়া সকলকে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।