ঢাকা ০২:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামে মিলেছে একটি প্রতারক চক্রের সন্ধান 

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৮:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ মার্চ ২০২৪ ১১৩ বার পঠিত

আলমগীর হোসেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :

পহেলা রমজান গত ১২-৩-২০২৪ ইং তারিখ রোজ মঙ্গলবার কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের ডাকুয়া পাড়া, কৃষ্ণপুর ফরাজী পাড়া ও মোগলবাসা নিধিরাম মৌজার একদল প্রতারক চক্রের মূল হোতা সহ তিন জনকে সন্দেহ মূলক ভাবে সাধারণ জনগণ তাদের সমিতির গ্রুপে সঞ্চয় ও ঋণ প্রস্তাবের সময় অনেকের সন্দেহ হয়। তাই এই সন্দেহ প্রবণ অবস্থায় দক্ষিন ডাকুয়া পাড়া ও কৃষ্ণপুর ফরাজী পাড়ার সদস্যগণ একে অপরের নিকট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে থাকে। একপর্যায়ে ওই সমিতির লোকজন সঞ্চয় তুলতে আসা প্রতারক চক্রের মাঠ কর্মীকে আটকে দেয়।

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা কিশোরলয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন মোঃ লিজা মিয়ার বড় বোনের নতুন এক চার তলা ভবনের নিচতলায় দুই বছরের ভাড়ার কথা থাকলেও প্রথমত এক মাসের ভাড়ার অর্ধেক চার হাজার টাকা দিয়ে অস্থায়ীভাবে এই ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করেন । সাধারণ জনগণকে প্রতারিত করে আছে, তিনি জানান এক মাসের ভাড়া নিয়ে দুই সপ্তাহের মধ্যে পালিয়ে যায়।

(পরিবারই নারী উন্নয়নের কেন্দ্রস্থল) স্লোগান দিয়েই
পল্লী আর্থিক উন্নয়ন কার্যক্রম নামে অফিসের সাইনবোর্ড ঝুলানো থাকলেও আড়ালে ঋণ কার্যক্রম শীটে পি,এ ,ইউ,কে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম নামে একটি ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম শুরু করেন। যা সদস্যদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায় ১৯/৩/২০২৪ ইং তারিখ অফিসের শুভ উদ্বোধন করার পর অফিসের যাবতীয় কার্যক্রম শুরু করা হবে বলে জানান সদস্যদেরকে। অন্যদিকে অফিসের সদস্য ভর্তি ও ঋণ ফ্রম করে ঋণ দেওয়ার কথা ও বলেছেন সদস্যদেরকে। সদস্যরা জানান আমাদের বাড়ির দেখার ও তাদের প্রয়োজন মনে করেন না, তারা বলেন সবাইকে তাদের চাহিদা মোতাবেক ঋণ দেওয়া হবে।
অন্যদিকে সদস্যদের সঞ্চয়ের পাশাপাশি ঋণ পরম করার জন্য হাজারে ৫০ টাকা হারে সঞ্চয় জমা করতে হবে বলে জানান সদস্যদের। সদস্যরা কেউ এক লাখ, কেউ দেড় লাখ ,আবার কেউ ৫০ হাজার হিসেবে ঋণ ফ্রম করেন। এতে করে দেখা যায় ঋণ ফরম করার সদস্যদের 5000 হাজার 7000 হাজার এমন কি 10000 করে সঞ্চয়ের টাকা জমা করেন।

বিশেষ লক্ষ্যনীয বিষয় যে, যে কেউ ঋণ ফরম করলে তাদের সঞ্চয়ের টাকার বই অফিসে জমা করতে হবে বলে জানান। অফিসের ম্যানেজার স্যার বই দেখবে বলে জানান এবং সব গ্রুপে বলে যে আগামী সপ্তাহে আপনাদের ঋণ দেওয়া হবে। কোন গ্রুপে তারা কোন প্রকার ঋণ দেননি। শুধু সময় কালক্ষেপণ করে যাচ্ছে। বিষয়টি সম্বন্ধে কৃষ্ণপুর ফরাজী পাড়া ও দক্ষিণ ডাকিয়া পাড়ার কিছু সদস্য স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীকে জানায় এবং সদস্যদের স্বামী মোঃ আরিফ মিয়া পিতা মোঃ আব্দুল জব্বার সহ আরো কয়েকজন সদস্যকে নিয়ে ওই অফিসে যায় এবং ম্যানেজার মোঃ আলমগীর হোসেন পিতা মোঃ নাজিম উদ্দিন গ্রাম সুলতানপুর ইউনিয়ন সুলতানপুর উপজেলা বীর গঞ্জ জেলা দিনাজপুর কে বলে আপনাকে আমাদের ওই গ্রুপে যাইতে হবে এবং ওই দুটি গ্রুপের গ্রহিত সঞ্চয়ের টাকা ফেরত দিয়ে আপনাদের ওই দুই মাঠ কর্মীকে নিয়ে আসতে হবে।
মাঠকর্মী মোঃ আখতারুজ্জামান পিতা মোঃ ফজলুর রহমান বিশ্বাস মাতা মোছাঃ শামসুন্নাহার গ্রাম বীরগড় ডাকঘর চৌরঙ্গী বাজার উপজেলা হরিপুর জেলা ঠাকুরগাঁও। পালানোর চেষ্টা করলে জনগণ বাঁশঝাড় থেকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে এবং অন্য একজনের বাড়ি রংপুর। জানা যায় এদের সঙ্গে আরো পাঁচজন কর্মী আছে।
এদের মধ্যে এরা ১ থেকে ৭০ টি গুপ করে তার মধ্যে দশটি গ্রুপের সন্ধান পাওয়া যায়।
৫০ নং গুপে ১৪ জন সদস্য নিয়ে তৈরি দক্ষিণ ডাকুয়া পাড়া।
৫১ নং গুরুপে ১৭ জন সদস্য নিয়ে তৈরি কৃষ্ণপুর ফরাজী পাড়া
৫২ নং গ্রুপ এ ১১ জন সদস্য নিয়ে তৈরি করিমের খামার
৫৩ নং গুরুপে ১৩ জন সদস্য নিয়ে তৈরি বেলগাছা উত্তরপাড়া
৫৪ নং গ্রুপে পাঁচজন সদস্য নিয়ে তৈরি মোগলবাসা নিধিরাম
৫৫ নং গ্রুপে ১৩ জন সদস্য নিয়ে তৈরি বেলগাছা সবুজপাড়া
৫৬ নং গুরুপে ১৩ সদস্য নিয়ে তৈরি মুক্তারাম পাড়া
৫৭ নং গুরুপে ১৯ জন সদস্য নিয়ে তৈরি জয়দেব হাট পাঠানপাড়া
৫৮ নং গুরুপে ১৮ জন সদস্য নিয়ে তৈরি পন্ডিত পাড়া
৫৯ নং গুরুপে ১০ জন সদস্য নিয়ে তৈরি হরিরাম পাড়া
প্রতারক ম্যানেজার বিপাকে পড়লেও তাদের কর্মীদের বাঁচাতে কৃষ্ণপুর ফরাজীপাড়া এবং দক্ষিণ ডাকুয়া পাড়া, দুটি কেন্দ্রে টাকা ফেরত দিতে যায়। এক পর্যায়ে মোগলবাসা নিধিরাম মৌজার সদস্যরাও জানতে পারে যে ওই এনজিও একটি প্রতারক চক্র। তখন তারা ওই স্থানে আসে এবং টাকা ফেরত নেয়। উভয়ের লেনদেন শেষ হওয়ার পর এই প্রতারক চক্র অর্থ এলাকার অগত নামা কিছু বখাটে হাতে হেনস্থ হওয়ার উপক্রম হলে গণমাধ্যম কর্মী ৯৯৯ এর মাধ্যমে প্রশাসনের সাহায্যে তাদেরকে রক্ষা করা হয়। এবং সঠিকভাবে ওই অফিসের কার্যক্রম সম্পর্কে জানা জন্য সকল সদস্যদের বলা হয়।

প্রশাসনিকভাবে তাদেরকে উদ্ধারের কল রেকর্ড থাকায় এবং অন্য কোন অপরাধ-না পাওয়া, অফিস সম্বন্ধে বিস্তারিত না জানা পর্যন্ত, তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
বিস্তারিত তথ্যের জন্য ওই অফিসে গেলে দেখা যায় ওই অফিসে এখন তালা ঝুলছে। ওই অফিসের সাইনবোর্ড ও কোন প্রকার দেখা যায় না। তবে স্থানীয় জনগণ ও সদস্যদের বক্তব্যে তারা বলেন এদেরকে প্রশাসনিক ভাবে ধরে তথ্য নিলে বাকি সদস্যদের সন্ধান পাওয়া যাবে। তবেই তো এই প্রতারক চক্রের হাত থেকে সমাজকে বাঁচানো সম্ভব।

কুড়িগ্রামে মিলেছে একটি প্রতারক চক্রের সন্ধান 

আপডেট সময় : ০৯:৩৮:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ মার্চ ২০২৪

আলমগীর হোসেন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :

পহেলা রমজান গত ১২-৩-২০২৪ ইং তারিখ রোজ মঙ্গলবার কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের ডাকুয়া পাড়া, কৃষ্ণপুর ফরাজী পাড়া ও মোগলবাসা নিধিরাম মৌজার একদল প্রতারক চক্রের মূল হোতা সহ তিন জনকে সন্দেহ মূলক ভাবে সাধারণ জনগণ তাদের সমিতির গ্রুপে সঞ্চয় ও ঋণ প্রস্তাবের সময় অনেকের সন্দেহ হয়। তাই এই সন্দেহ প্রবণ অবস্থায় দক্ষিন ডাকুয়া পাড়া ও কৃষ্ণপুর ফরাজী পাড়ার সদস্যগণ একে অপরের নিকট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে থাকে। একপর্যায়ে ওই সমিতির লোকজন সঞ্চয় তুলতে আসা প্রতারক চক্রের মাঠ কর্মীকে আটকে দেয়।

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা কিশোরলয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন মোঃ লিজা মিয়ার বড় বোনের নতুন এক চার তলা ভবনের নিচতলায় দুই বছরের ভাড়ার কথা থাকলেও প্রথমত এক মাসের ভাড়ার অর্ধেক চার হাজার টাকা দিয়ে অস্থায়ীভাবে এই ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করেন । সাধারণ জনগণকে প্রতারিত করে আছে, তিনি জানান এক মাসের ভাড়া নিয়ে দুই সপ্তাহের মধ্যে পালিয়ে যায়।

(পরিবারই নারী উন্নয়নের কেন্দ্রস্থল) স্লোগান দিয়েই
পল্লী আর্থিক উন্নয়ন কার্যক্রম নামে অফিসের সাইনবোর্ড ঝুলানো থাকলেও আড়ালে ঋণ কার্যক্রম শীটে পি,এ ,ইউ,কে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম নামে একটি ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম শুরু করেন। যা সদস্যদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায় ১৯/৩/২০২৪ ইং তারিখ অফিসের শুভ উদ্বোধন করার পর অফিসের যাবতীয় কার্যক্রম শুরু করা হবে বলে জানান সদস্যদেরকে। অন্যদিকে অফিসের সদস্য ভর্তি ও ঋণ ফ্রম করে ঋণ দেওয়ার কথা ও বলেছেন সদস্যদেরকে। সদস্যরা জানান আমাদের বাড়ির দেখার ও তাদের প্রয়োজন মনে করেন না, তারা বলেন সবাইকে তাদের চাহিদা মোতাবেক ঋণ দেওয়া হবে।
অন্যদিকে সদস্যদের সঞ্চয়ের পাশাপাশি ঋণ পরম করার জন্য হাজারে ৫০ টাকা হারে সঞ্চয় জমা করতে হবে বলে জানান সদস্যদের। সদস্যরা কেউ এক লাখ, কেউ দেড় লাখ ,আবার কেউ ৫০ হাজার হিসেবে ঋণ ফ্রম করেন। এতে করে দেখা যায় ঋণ ফরম করার সদস্যদের 5000 হাজার 7000 হাজার এমন কি 10000 করে সঞ্চয়ের টাকা জমা করেন।

বিশেষ লক্ষ্যনীয বিষয় যে, যে কেউ ঋণ ফরম করলে তাদের সঞ্চয়ের টাকার বই অফিসে জমা করতে হবে বলে জানান। অফিসের ম্যানেজার স্যার বই দেখবে বলে জানান এবং সব গ্রুপে বলে যে আগামী সপ্তাহে আপনাদের ঋণ দেওয়া হবে। কোন গ্রুপে তারা কোন প্রকার ঋণ দেননি। শুধু সময় কালক্ষেপণ করে যাচ্ছে। বিষয়টি সম্বন্ধে কৃষ্ণপুর ফরাজী পাড়া ও দক্ষিণ ডাকিয়া পাড়ার কিছু সদস্য স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীকে জানায় এবং সদস্যদের স্বামী মোঃ আরিফ মিয়া পিতা মোঃ আব্দুল জব্বার সহ আরো কয়েকজন সদস্যকে নিয়ে ওই অফিসে যায় এবং ম্যানেজার মোঃ আলমগীর হোসেন পিতা মোঃ নাজিম উদ্দিন গ্রাম সুলতানপুর ইউনিয়ন সুলতানপুর উপজেলা বীর গঞ্জ জেলা দিনাজপুর কে বলে আপনাকে আমাদের ওই গ্রুপে যাইতে হবে এবং ওই দুটি গ্রুপের গ্রহিত সঞ্চয়ের টাকা ফেরত দিয়ে আপনাদের ওই দুই মাঠ কর্মীকে নিয়ে আসতে হবে।
মাঠকর্মী মোঃ আখতারুজ্জামান পিতা মোঃ ফজলুর রহমান বিশ্বাস মাতা মোছাঃ শামসুন্নাহার গ্রাম বীরগড় ডাকঘর চৌরঙ্গী বাজার উপজেলা হরিপুর জেলা ঠাকুরগাঁও। পালানোর চেষ্টা করলে জনগণ বাঁশঝাড় থেকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে এবং অন্য একজনের বাড়ি রংপুর। জানা যায় এদের সঙ্গে আরো পাঁচজন কর্মী আছে।
এদের মধ্যে এরা ১ থেকে ৭০ টি গুপ করে তার মধ্যে দশটি গ্রুপের সন্ধান পাওয়া যায়।
৫০ নং গুপে ১৪ জন সদস্য নিয়ে তৈরি দক্ষিণ ডাকুয়া পাড়া।
৫১ নং গুরুপে ১৭ জন সদস্য নিয়ে তৈরি কৃষ্ণপুর ফরাজী পাড়া
৫২ নং গ্রুপ এ ১১ জন সদস্য নিয়ে তৈরি করিমের খামার
৫৩ নং গুরুপে ১৩ জন সদস্য নিয়ে তৈরি বেলগাছা উত্তরপাড়া
৫৪ নং গ্রুপে পাঁচজন সদস্য নিয়ে তৈরি মোগলবাসা নিধিরাম
৫৫ নং গ্রুপে ১৩ জন সদস্য নিয়ে তৈরি বেলগাছা সবুজপাড়া
৫৬ নং গুরুপে ১৩ সদস্য নিয়ে তৈরি মুক্তারাম পাড়া
৫৭ নং গুরুপে ১৯ জন সদস্য নিয়ে তৈরি জয়দেব হাট পাঠানপাড়া
৫৮ নং গুরুপে ১৮ জন সদস্য নিয়ে তৈরি পন্ডিত পাড়া
৫৯ নং গুরুপে ১০ জন সদস্য নিয়ে তৈরি হরিরাম পাড়া
প্রতারক ম্যানেজার বিপাকে পড়লেও তাদের কর্মীদের বাঁচাতে কৃষ্ণপুর ফরাজীপাড়া এবং দক্ষিণ ডাকুয়া পাড়া, দুটি কেন্দ্রে টাকা ফেরত দিতে যায়। এক পর্যায়ে মোগলবাসা নিধিরাম মৌজার সদস্যরাও জানতে পারে যে ওই এনজিও একটি প্রতারক চক্র। তখন তারা ওই স্থানে আসে এবং টাকা ফেরত নেয়। উভয়ের লেনদেন শেষ হওয়ার পর এই প্রতারক চক্র অর্থ এলাকার অগত নামা কিছু বখাটে হাতে হেনস্থ হওয়ার উপক্রম হলে গণমাধ্যম কর্মী ৯৯৯ এর মাধ্যমে প্রশাসনের সাহায্যে তাদেরকে রক্ষা করা হয়। এবং সঠিকভাবে ওই অফিসের কার্যক্রম সম্পর্কে জানা জন্য সকল সদস্যদের বলা হয়।

প্রশাসনিকভাবে তাদেরকে উদ্ধারের কল রেকর্ড থাকায় এবং অন্য কোন অপরাধ-না পাওয়া, অফিস সম্বন্ধে বিস্তারিত না জানা পর্যন্ত, তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
বিস্তারিত তথ্যের জন্য ওই অফিসে গেলে দেখা যায় ওই অফিসে এখন তালা ঝুলছে। ওই অফিসের সাইনবোর্ড ও কোন প্রকার দেখা যায় না। তবে স্থানীয় জনগণ ও সদস্যদের বক্তব্যে তারা বলেন এদেরকে প্রশাসনিক ভাবে ধরে তথ্য নিলে বাকি সদস্যদের সন্ধান পাওয়া যাবে। তবেই তো এই প্রতারক চক্রের হাত থেকে সমাজকে বাঁচানো সম্ভব।