ঢাকা ১১:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৪, ২০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo কুমিল্লায় মাদকমুক্ত জাতি গঠনে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার Logo চাইনিজ রাইফেলসহ ২ যুবক গ্রেফতার  Logo প্রধান শিক্ষকের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে করিমগঞ্জে মানববন্ধন  Logo প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংস্কার কমিশন প্রধানদের বৈঠক Logo শেরপুরে অবৈধ যান চলাচল বন্ধে যৌথ অভিযানে ১৬ মোটরসাইকেল আটক Logo নওগাঁর সাপাহারে কৃষি ঋণ মেলার উদ্বোধন Logo কোটালীপাড়ায় ৩টি ক্লিনিকে জরিমানা, ১টির কার্যক্রম বন্ধ Logo অপো বাংলাদেশের ১০ম বর্ষপূর্তি: ‘ও ফ্যানস ফেস্টিভ্যাল’-এ রয়েছে আকর্ষণীয় ‘সুপার অফার Logo সাবেক খাদ্যমন্ত্রীর সহযোগীদের বিরুদ্ধে ফেসবুক স্ট্যাটাস দেওয়ায় সাংবাদিকদের উপর হামলা Logo সম্পর্ক নেই জানিয়ে আরশকে সতর্ক করলেন তানিয়া বৃষ্টি

কর্মকর্তাদের শুধু দক্ষ নয়, সৎ ও দেশপ্রেমিক হওয়া আবশ্যক- উপাচার্য মশিউর

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৭:২৮:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ এপ্রিল ২০২৩ ৩৩ বার পঠিত

গাজীপুর প্রতিনিধি :
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান বলেছেন, ‘কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শুধু দক্ষ হলে চলবে না, তাদের সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি দেশপ্রেমিক হতে হবে। অন্যথায় কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হবে না।’ আজ গাজীপুর ক্যাম্পাসে সিনেট হলে সরাসরি ও ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অর্থাৎ ব্লেন্ডেড পদ্ধতিতে মানবসম্পদ উন্নয়ন ও শুদ্ধাচার দপ্তর কতৃর্ক আয়োজিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন উপাচার্য ড. মশিউর রহমান। এপিএ ছাড়াও দিনব্যাপী কর্মশালার মধ্যে রয়েছে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল (এনআইএস), ই-গভর্ন্যান্স ও উদ্বোধন, অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা (জিআরএস), সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি, তথ্য অধিকার (আরটিআই)। দেশের প্রথিতযশা সমাজবিজ্ঞনী ড. মশিউর রহমান বলেন, ‘আগামী ২০২৪ সালের মধ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী যেন প্রশিক্ষণের আওতায় আসে সেটি নিশ্চিত করতে হবে। কারণ প্রশিক্ষণে দক্ষতা বাড়ে। এটি চলমান প্রক্রিয়া। সেবা গ্রহীতারা যেন ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে যেতে পারে সেটিও নিশ্চিত করতে হবে। উচ্চশিক্ষায় টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতে প্রশিক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে প্রশিক্ষণে মূল্যায়নের বিষয়টি থাকা দরকার। যারা ভালো করবে, তারা দেশে-বিদেশে উন্নত প্রশিক্ষণে যাবে। তাদের জন পুরস্কারও থাকা দরকার। একেবারে শীর্ষ পর্যায় থেকে শুরু করে নিম্ন পর্যায়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণের মাস্টার প্ল্যান হওয়া উচিত। এটি চাকরিরই অংশ। তবে কেউ যেন প্রশিক্ষণের অজুহাতে ডেস্কের কাজের ব্যাঘাত না ঘটায় সেদিকে দৃষ্টি দিতে হবে।’ কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. নিজামউদ্দিন আহমেদ, ট্রেজারার প্রফেসর আবদুস সালাম হাওলাদার। কর্মশালায় মুখ্য প্রবন্ধ উপস্থাপক ও রিসোর্স পার্সন হিসেবে যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সচিব ড. ফেরদৌস জামান। এছাড়া ইউজিসির উপ-পরিচালক মো. গোলাম দস্তগীর, সিনিয়র সহকারী পরিচালক রবিউল ইসলাম রিসোর্স পার্সন হিসেবে যুক্ত ছিলেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেনের সভাপতিত্বে ও এপিএ’র ফোকাল পয়েন্ট ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবসম্পদ উন্নয়ন ও শুদ্ধাচার দপ্তরের পরিচালক জয়ন্ত ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫০ জন উপ-রেজিস্ট্রার ও সহকারী রেজিস্ট্রার/সমমান কর্মকর্তা কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

কর্মকর্তাদের শুধু দক্ষ নয়, সৎ ও দেশপ্রেমিক হওয়া আবশ্যক- উপাচার্য মশিউর

আপডেট সময় : ০৭:২৮:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ এপ্রিল ২০২৩

গাজীপুর প্রতিনিধি :
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান বলেছেন, ‘কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শুধু দক্ষ হলে চলবে না, তাদের সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি দেশপ্রেমিক হতে হবে। অন্যথায় কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হবে না।’ আজ গাজীপুর ক্যাম্পাসে সিনেট হলে সরাসরি ও ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অর্থাৎ ব্লেন্ডেড পদ্ধতিতে মানবসম্পদ উন্নয়ন ও শুদ্ধাচার দপ্তর কতৃর্ক আয়োজিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন উপাচার্য ড. মশিউর রহমান। এপিএ ছাড়াও দিনব্যাপী কর্মশালার মধ্যে রয়েছে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল (এনআইএস), ই-গভর্ন্যান্স ও উদ্বোধন, অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা (জিআরএস), সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি, তথ্য অধিকার (আরটিআই)। দেশের প্রথিতযশা সমাজবিজ্ঞনী ড. মশিউর রহমান বলেন, ‘আগামী ২০২৪ সালের মধ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী যেন প্রশিক্ষণের আওতায় আসে সেটি নিশ্চিত করতে হবে। কারণ প্রশিক্ষণে দক্ষতা বাড়ে। এটি চলমান প্রক্রিয়া। সেবা গ্রহীতারা যেন ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে যেতে পারে সেটিও নিশ্চিত করতে হবে। উচ্চশিক্ষায় টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতে প্রশিক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে প্রশিক্ষণে মূল্যায়নের বিষয়টি থাকা দরকার। যারা ভালো করবে, তারা দেশে-বিদেশে উন্নত প্রশিক্ষণে যাবে। তাদের জন পুরস্কারও থাকা দরকার। একেবারে শীর্ষ পর্যায় থেকে শুরু করে নিম্ন পর্যায়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণের মাস্টার প্ল্যান হওয়া উচিত। এটি চাকরিরই অংশ। তবে কেউ যেন প্রশিক্ষণের অজুহাতে ডেস্কের কাজের ব্যাঘাত না ঘটায় সেদিকে দৃষ্টি দিতে হবে।’ কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. নিজামউদ্দিন আহমেদ, ট্রেজারার প্রফেসর আবদুস সালাম হাওলাদার। কর্মশালায় মুখ্য প্রবন্ধ উপস্থাপক ও রিসোর্স পার্সন হিসেবে যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সচিব ড. ফেরদৌস জামান। এছাড়া ইউজিসির উপ-পরিচালক মো. গোলাম দস্তগীর, সিনিয়র সহকারী পরিচালক রবিউল ইসলাম রিসোর্স পার্সন হিসেবে যুক্ত ছিলেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেনের সভাপতিত্বে ও এপিএ’র ফোকাল পয়েন্ট ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবসম্পদ উন্নয়ন ও শুদ্ধাচার দপ্তরের পরিচালক জয়ন্ত ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫০ জন উপ-রেজিস্ট্রার ও সহকারী রেজিস্ট্রার/সমমান কর্মকর্তা কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।