ঢাকা ০৬:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪, ১৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

ইসরায়েল কি ইরানে হামলা করবে, কী কথা হলো বাইডেন-নেতানিয়াহুর?

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০২:৫২:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪ ৩১ বার পঠিত

বাংলাদেশ কন্ঠ ।।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর মধ্যে প্রায় ৩০ মিনিট ফোনে কথা হয়েছে। এসময় ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ‘লৌহবর্মের’ মতো সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। বুধবারের (৯ অক্টোবর) এই ফোনালাপটি ছিল গত আগস্টের পর তাদের মধ্যকার প্রথম প্রকাশ্য আলোচনা।

ফোনালাপের সময় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসও উপস্থিত ছিলেন, যিনি আগামী মাসের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিসেবে লড়বেন।

এসময় ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার উত্তেজনা নিয়ে আলোচনাও হয়েছে। তবে বাইডেনের প্রশাসন এখনো ইরানের তেল বা পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলার অনুমোদন দেয়নি। বাইডেন ইঙ্গিত দিয়েছেন, ইরানের তেলের স্থাপনায় আঘাত হানলে তেলের দাম বৃদ্ধি পাবে এবং তা মার্কিন অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

লেবাননে চলমান সংঘর্ষের প্রেক্ষাপটে কূটনৈতিক সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ইসরায়েলের দক্ষিণ লেবাননে অভিযান এবং সেখানে প্রাণহানির ঘটনা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্র প্রতি বছর ইসরায়েলকে ৩৮০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিয়ে থাকে। বর্তমান যুদ্ধ চালিয়ে যেতে ইসরায়েলকে অতিরিক্ত ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের সহায়তা দেওয়ার অনুমোদন দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন।

ট্যাগস :

ইসরায়েল কি ইরানে হামলা করবে, কী কথা হলো বাইডেন-নেতানিয়াহুর?

আপডেট সময় : ০২:৫২:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪

বাংলাদেশ কন্ঠ ।।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর মধ্যে প্রায় ৩০ মিনিট ফোনে কথা হয়েছে। এসময় ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ‘লৌহবর্মের’ মতো সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। বুধবারের (৯ অক্টোবর) এই ফোনালাপটি ছিল গত আগস্টের পর তাদের মধ্যকার প্রথম প্রকাশ্য আলোচনা।

ফোনালাপের সময় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসও উপস্থিত ছিলেন, যিনি আগামী মাসের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিসেবে লড়বেন।

এসময় ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার উত্তেজনা নিয়ে আলোচনাও হয়েছে। তবে বাইডেনের প্রশাসন এখনো ইরানের তেল বা পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলার অনুমোদন দেয়নি। বাইডেন ইঙ্গিত দিয়েছেন, ইরানের তেলের স্থাপনায় আঘাত হানলে তেলের দাম বৃদ্ধি পাবে এবং তা মার্কিন অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

লেবাননে চলমান সংঘর্ষের প্রেক্ষাপটে কূটনৈতিক সমাধানের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ইসরায়েলের দক্ষিণ লেবাননে অভিযান এবং সেখানে প্রাণহানির ঘটনা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্র প্রতি বছর ইসরায়েলকে ৩৮০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা দিয়ে থাকে। বর্তমান যুদ্ধ চালিয়ে যেতে ইসরায়েলকে অতিরিক্ত ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের সহায়তা দেওয়ার অনুমোদন দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন।