ঢাকা ০৯:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ২৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

ইতিহাস গড়ে ৬২ ডিগ্রি তাপদাহে পুড়ছে ব্রাজিল!

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০১:৫৪:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪ ৩৮ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :

ইতিহাসের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা দেখেছে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিল। সোমবার (১৮ মার্চ) সকালে রিও ডি জেনিরিওতে সর্বোচ্চ ৪২ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। তবে দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মানুষ যে তাপ অনুভব করছে তার বিচারে তাপানুভূতি (ফিলস লাইক টেম্পারেচার) ৬২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে, যা ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

আগুনের তীব্রতা থেকে বাঁচতে শহরের বাসিন্দারা সমুদ্র সৈকত ও সুইমিং পুলে ছুটছেন। শরীর সুস্থ রাখতে অনেকেই গোসলের পর্যাপ্ত পানি পাচ্ছেন না।

রিও ডি জেনিরোতে তীব্র দাবদাহে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বহু মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে স্কুল, কলেজসহ বেশ কিছু অফিস বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

দেশের আবহাওয়াবিদরা বলছেন, শুধু আবহাওয়া অফিসের রেকর্ড করা তাপমাত্রা দিয়েই তাপের তীব্রতা বিচার করা যথেষ্ট নয়। এর পাশাপাশি আর্দ্রতা সহ বেশ কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে। এই জিনিসগুলিকে বিবেচনায় নিয়ে, রিও ডি জেনিরোর লোকেরা এখন প্রায় ৬২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা অনুভব করছে। একে এটিকেই বলে ‘ফিলস লাইক টেম্পারেচার’।

ব্রাজিলের আবহাওয়া অফিসের সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং আবহাওয়াবিদ রাকেল কোরিয়ে বলেছেন, ‘গত বছরের নভেম্বরে রিওতে ৫৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস অনুভূত হয়েছিল।’

আবহাওয়াবিদরা তাপমাত্রার অস্বাভাবিক বৃদ্ধির পেছনে নির্বিচারে গাছ কাটা, বন উজাড়, নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বহুতল ভবন নির্মাণ এবং রাস্তায় অতিরিক্ত যানবাহনকে দায়ী করছেন।

 

ইতিহাস গড়ে ৬২ ডিগ্রি তাপদাহে পুড়ছে ব্রাজিল!

আপডেট সময় : ০১:৫৪:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :

ইতিহাসের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা দেখেছে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিল। সোমবার (১৮ মার্চ) সকালে রিও ডি জেনিরিওতে সর্বোচ্চ ৪২ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। তবে দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মানুষ যে তাপ অনুভব করছে তার বিচারে তাপানুভূতি (ফিলস লাইক টেম্পারেচার) ৬২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে, যা ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

আগুনের তীব্রতা থেকে বাঁচতে শহরের বাসিন্দারা সমুদ্র সৈকত ও সুইমিং পুলে ছুটছেন। শরীর সুস্থ রাখতে অনেকেই গোসলের পর্যাপ্ত পানি পাচ্ছেন না।

রিও ডি জেনিরোতে তীব্র দাবদাহে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বহু মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে স্কুল, কলেজসহ বেশ কিছু অফিস বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

দেশের আবহাওয়াবিদরা বলছেন, শুধু আবহাওয়া অফিসের রেকর্ড করা তাপমাত্রা দিয়েই তাপের তীব্রতা বিচার করা যথেষ্ট নয়। এর পাশাপাশি আর্দ্রতা সহ বেশ কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে। এই জিনিসগুলিকে বিবেচনায় নিয়ে, রিও ডি জেনিরোর লোকেরা এখন প্রায় ৬২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা অনুভব করছে। একে এটিকেই বলে ‘ফিলস লাইক টেম্পারেচার’।

ব্রাজিলের আবহাওয়া অফিসের সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং আবহাওয়াবিদ রাকেল কোরিয়ে বলেছেন, ‘গত বছরের নভেম্বরে রিওতে ৫৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস অনুভূত হয়েছিল।’

আবহাওয়াবিদরা তাপমাত্রার অস্বাভাবিক বৃদ্ধির পেছনে নির্বিচারে গাছ কাটা, বন উজাড়, নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বহুতল ভবন নির্মাণ এবং রাস্তায় অতিরিক্ত যানবাহনকে দায়ী করছেন।