ঢাকা ০১:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আগুন নিয়ন্ত্রণ হলেও পুড়ছে ব্যবসায়ীদের ঈদের স্বপ্ন

বাংলাদেশ কণ্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০১:৫৮:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ এপ্রিল ২০২৩ ১৪৪ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি:
করোনার কারণে গত কয়েক বছর ঈদে ভালো ব্যবসা করতে পারেননি ব্যবসায়ীরা। ব্যতিক্রম নয় রাজধানীর বঙ্গবাজারের ব্যবসায়ীরাও। এবারের ঈদে লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার অনেক আশা ছিল। তবে বাজারে আগুন তাদের স্বপ্নকে দুঃস্বপ্নে পরিণত করেছে।
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) বাজারে আগুন লেগে পুড়ে গেছে ঈদের ব্যবসায়ীদের স্বপ্ন।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বঙ্গবাজার দেশের সবচেয়ে বড় পাইকারি কাপড়ের বাজার হওয়ায় ঈদকেন্দ্রিক রোজার শুরু থেকেই ধীরে ধীরে জমে উঠছে এ মার্কেটের ব্যবসা। এবারও তাই হচ্ছিল। কিন্তু আচমকা আগুন সব কেড়ে নিয়েছে।
বঙ্গবাজারের ব্যবসায়ী সোহেল রানা জানান, ঈদ উপলক্ষে তিনি দোকানে নতুন মালামাল তুলেছেন। এ কারণে কউ-কেউ ধার-দেনাও করেছেন। কিন্তু আগুনে পুড়ছে স্বপ্ন।

আরেক ব্যবসায়ী মেহেদী হাসান জানান, আগুন লাগার খবর শুনে তার শ্বশুর অসুস্থ হয়ে পড়েন। শেষ সম্বল হারিয়ে কাঁদতে দেখা যায় শত শত ব্যবসায়ীকে।

এদিকে আগুন সম্পূর্ণভাবে নেভানোর জন্য ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের ৫০টি ইউনিট এখনো কাজ করে যাচ্ছে।

আগুন নিয়ন্ত্রণ হলেও পুড়ছে ব্যবসায়ীদের ঈদের স্বপ্ন

আপডেট সময় : ০১:৫৮:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিনিধি:
করোনার কারণে গত কয়েক বছর ঈদে ভালো ব্যবসা করতে পারেননি ব্যবসায়ীরা। ব্যতিক্রম নয় রাজধানীর বঙ্গবাজারের ব্যবসায়ীরাও। এবারের ঈদে লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার অনেক আশা ছিল। তবে বাজারে আগুন তাদের স্বপ্নকে দুঃস্বপ্নে পরিণত করেছে।
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) বাজারে আগুন লেগে পুড়ে গেছে ঈদের ব্যবসায়ীদের স্বপ্ন।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বঙ্গবাজার দেশের সবচেয়ে বড় পাইকারি কাপড়ের বাজার হওয়ায় ঈদকেন্দ্রিক রোজার শুরু থেকেই ধীরে ধীরে জমে উঠছে এ মার্কেটের ব্যবসা। এবারও তাই হচ্ছিল। কিন্তু আচমকা আগুন সব কেড়ে নিয়েছে।
বঙ্গবাজারের ব্যবসায়ী সোহেল রানা জানান, ঈদ উপলক্ষে তিনি দোকানে নতুন মালামাল তুলেছেন। এ কারণে কউ-কেউ ধার-দেনাও করেছেন। কিন্তু আগুনে পুড়ছে স্বপ্ন।

আরেক ব্যবসায়ী মেহেদী হাসান জানান, আগুন লাগার খবর শুনে তার শ্বশুর অসুস্থ হয়ে পড়েন। শেষ সম্বল হারিয়ে কাঁদতে দেখা যায় শত শত ব্যবসায়ীকে।

এদিকে আগুন সম্পূর্ণভাবে নেভানোর জন্য ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের ৫০টি ইউনিট এখনো কাজ করে যাচ্ছে।